+971(0) 5271 300 12 info@firozbdweb

Click signup and earn money ! انقر الاشتراك وكسب المال

Thursday, March 22

ফেইসবুক এ খেলুন মজাদার অনলাইন গেইম - - - -


ফেইসবুকে গেইম খেলা যাচ্ছে দীর্ঘ দিন ধরেই। প্রতিদিনই নিত্য-নতুন গেইম বের হচ্ছে। তবে বর্তমানে মজাদার এবং নেশা ধরানো একটি গেইম হচ্ছে ফিশ ওয়ার্ল্ড। গেমটিতে আপনাকে একজন মৎস্য চাষি হয়ে খেলতে হবে। গেইমে আপনার এটি একুরিয়াম থাকবে সেখানে আপনি আপনার মন মত মাছ ছাড়তে পারবেন।

ফিশ ওয়ার্ড গেইমের মূল লক্ষ্য হলো ভার্চুয়াল মাছ কেনা এবং সেগুলো বিক্রি করে কয়েন আয় এবং অভিজ্ঞতা পয়েন্ট জেতা। সেই কয়েন ব্যবহার করে আপনি আপনি আপনার একুরিয়াম সাজাতে পারবেন। আপনার লেভেল যত বারতে থাকবে আপনি আরও বেশী মুল্যের মাছ ছাড়তে পারবেন।

আপনাকে প্রতিদিন গেইমটি খেলতে হবে নতুবা আপনার শখের মাছগুলো খাওয়ার অভাবে মারা যাবে। তাছাড়া আপনাকে নিয়মিত একুরিয়াম পরিষ্কার করতে হবে যার মাধ্যমে আপনি অতিরিক্ত কয়েন এবং অভিজ্ঞতা পয়েন্ট পাবেন।

গেমটি অনলাইন গেম হলেও তা খেলে আপনি আনন্দ পাবেন এইটুকই বলতে পারি।
No comments

Wednesday, March 21

---- সুপার ফুড ----

জকে আমি আপনাদের ২০ টি সুপার ফুড
এবং তাদের সবচে ভাল গুন তুলে ধরবআসুন জেনে নেই এসব
জাদুকরী খাবারের নাম এবং তাদের গুণ-

১. স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি----- ব্লু বেরি
২. ত্বক রক্ষাকারী----- আঙ্গুর
৩. ভুঁড়ি কমানো------ বার্লি
৪. ক্যান্সার ফাইটার---- কালো শিম
৫. কোলেস্টেরল কমানো---- তিল বীজ
৬. হাড় রক্ষাকারী----- পনির
৭. ক্যান্সার ফাইটার---- ব্রকলি
৮. খাদ্য আঁশে ভরপুর---- আপেল
৯. ব্যায়ামের শক্তি যোগায়---- ওটস / কর্ণ ফ্লেক্স
১০. ব্যায়ামের পরের খাদ্য---- পিনাট বাটার
১১. ব্যাথা দূরীকরণে----- আদা
১২. ক্লান্তি নিবারক---- চকলেট মিল্ক শেক
১৩. ঠাণ্ডার বিরুদ্ধে লড়াই---- চিকেন সুপ
১৪. ঘুম আসে না ?----- চেরিফলের জুস
১৫. আলসার কমাতে---- পেঁয়াজ
১৬. আয়রনের ঘাটতি কমাতে----- শিমের বিচি/কলা
১৭. বয়স এর ছাপ কমাতে----- পেয়ারা
১৮. মাংসপেশী বানাতে---- পুঁইশাক
১৯. মুখের দুর্গন্ধ দূর----- লেটুস
২০. রক্তবান্ধব----- কেল (রঙ্গিন বাধাকপি)
No comments

Saturday, March 17

কাচা আমের যত...............................গুন

জাতীয় না হলেও ফলের রাজা হিসেবে স্বীকৃত আম। এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে যারা আম খেতে পছন্দ করে না। আম কাঁচা অথবা পাকা যেভাবেই খাওয়া হোক তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের চেয়ে কাঁচা আমের গুণ আরো বেশি। কাঁচা আমের গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে সত্যিই অবাক হতে হয়।
No comments

Thursday, March 15

সফটওয়্যার ছাড়াই ডাউনলোড করুন ইউটিউব ভিডিও.......!


1.প্রথমে এই লিঙ্কে যান। সেভফ্রম সাইট এর হোম পেজ পাবেন। সেখানে থেকে নিচের ইমেজের দেখানো টেক্সটবক্সে আপনার কাঙ্ক্ষিত ইউটিউব ভিডিও লিঙ্কটি দিন। তারপর পাশের Download বাটনে ক্লিক করুন।
2. ভিডিওটি লোডিং হবে নিচের মত… ভিডিওটির নাম, ডিউরেশন, সোর্সসহ ওপেন হবে। এই অবস্থা থেকে পাশের Download links অপশন্‌স থেকে More এ ক্লিক করুন…
1 comment

ফেইসবুক এর বিস্তরিত তথ্য....................♂

ফেইসবুক সম্পর্কে বিস্তরিত তথ্য :
আশা করি সবাই এই স্যোশাল সেইটির সাথে খুবই পরিচিত।


১৯৮৪ সালে নিউ ইয়র্কে জন্ম নেওয়া কম্পিউটার প্রোগ্রামার মার্ক জুকারবার্গ ফেইসবুক প্রতিষ্ঠা করেন ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে। ২০০৪ হলো ফেবুকের প্রতিষ্ঠা সাল।
২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর মার্ক এলিয়ট জুকারবার্গ ফেইসম্যাশ ডট কম নামে একটি সাইট প্রতিষ্ঠা করে। এই ফেইসম্যাশ সাইটের কাজ তেমন ভালো ছিলো না। এই সাইটে দুইটা ছবি পাশাপাশি রাখা হত। এই দুই ছবি থেকে ভিজিটররা কে “হট” আর কে “হট না/নট” তা তুলনা করতো।
মার্ক জুকারবার্গ স্কুল পড়া শেষ করে ভর্তি হন হার্ভার্ড কলেজে। ফেইসম্যাশ সেই সময়কার কথা। হার্ভার্ড কলেজের ডাটাবেজ হ্যাক করে স্টুডেন্টদের ছবি নিয়ে তা ফেইসম্যাশে ব্যবহার করে ভিজিটরদের “হট” অথবা “নট” বের করার সুযোগ দেন।
পরে কলেজের স্টুডেন্টরা এই সাইট বন্ধ করতে তাকে বাধ্য করে। এ ব্যপারে মার্ক জুকারবার্গ বলেছিলো;
“ একটা ব্যপার পরিষ্কার এই সাইট বানানোর জন্য আমি একটা জার্ক! যাই হোক, কেউ না কেউ এটা এমনেই করতো। ”
হাউজসিস্টেম নামে হার্ভার্ড কলেজে একটা ওয়েব সার্ভিস ছিলো। এরপর ঐ বছরই “দি ফেসবুক” কনসেপ্ট আসে এই হাউজ সিস্টেমের একটা নতুন ফিচার হিসেবে। ২০০৩ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর এরন গ্রীন্সপ্যান নামে এক স্টুডেন্ট আনেন এটি।
জুকারবার্গ পরে হার্ভার্ড কানেকশন নামে একটা সাইটে তার কিছু বন্ধুর ( ক্যামেরুন, টেলর,ডিভিয়া ) জন্য কাজ করা শুরু করেন।
মার্ক জুকারবার্গ ২০০৪ সালের ১১ই জানুয়ারী দি ফেইসবুক ডট কম ডোমেইন কিনে নেন। দি ফেসবুক ডট কমের চেহারা অনেকটা এরকমঃ

দি ফেসবুক ডট কম চালুর ২৪ ঘন্টার মধ্যে জুকারবার্গ ১২০০ জন স্টুডেন্ট এর রেজিস্ট্রেশন দেখতে পান। এখানে তার সাথে কাজ করেন তার রুমমেট এডুয়ারড সারভেরিন,আন্ড্রো ম্যাক্কোলাম, ডাস্টিন মস্কভিটয। মূলত হার্ভার্ড কানেশন ডট কমে কাজ করার সময়কার ফিচার এই দি ফেসবুক ডট কম। তাই জুকারবার্গ এর সেই বন্ধুরা ( ক্যামেরুন, টেলর,ডিভিয়া ) ছয় দিনের মাথায় তার বিরুদ্ধে আইডিয়া চুরির অভিযোগ আনে।
এদিক দিয়ে ফেইসবুকের ইউজার সংখ্যা খুব দ্রুত গতিতে বাড়তে থাকে। ২ মাসের মাথায় হার্ভার্ড ছড়াও আরো বেশ কিছু কলেজে দি ফেইসবুক পরিচিতি পায়। জুন মাসের মধ্যে সাইটে প্রায় দেড় লাখ ( ১৫০,০০০ ) ইউজার প্রোফাইল খুলে। দি ফেইসবুকের সম্ভাবনা দেখে ওই মাসেই পেপাল এর ফাউন্ডার ফেইসবুকের ১০ দশমিক ২ পারসেন্ট এর শেয়ার কিনে নেয় পাঁচ লাখ ইউ এস ডলারে।
কিন্তু সেপ্টেম্বার মাসে এসে জেগে উঠে সেই পুরনো সমস্যা। ক্যামেরুন, টেলর ও ডিভিয়া মামলা করে বসে দি ফেইসবুকের নামে। যদিও সেই বছর ডিসেম্বারেই ১ মিলিয়ন ইউজার হয়ে যায় দি ফেইসবুকে।
২০০৫ এর মে মাসে এক্সেল পারটনারস ১২ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করে দি ফেইসবুক ডট কমে।
২০০৬ সালে দেখা যায় গতবছর অর্থাৎ ২০০৫ সালে ফেইসবুক সাড়ে তিন মিলিয়ন ডলারের উপরে লস করে। এরপর ২০০৬ এর সেপ্টেম্বারে ১৩ বছর বয়সের উপরে সবার জন্য ফেসবুক ওপেন করে দেওয়া হয়।
২০০৭ সালে ফেসবুকে আরো বিশাল অঙ্কের দুটি ইনভেস্টমেন্ট দেখা যায়। হং কং এর এক লোক ষাট মিলিয়ন ডলার ও মাইক্রোসফট ২৪০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে ফেইসবুকের এক দশমিক ছয় পারসেন্ট কিনে নেয়।
২০০৮ এ এসে ফেইসবুক আইনগত সমস্যাগুলো সমাধান করে এবং প্রায় পাঁচ বিলিয়ন ডলারের কোম্পানীতে রুপ নেয়। ২০০৯ এসে দেখা যায় মাই স্পেস ডট কমকে পেছনে ফেলে দিয়েছে ফেইসবুক।
এরপর ফেইসবুককে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ২০১২ সালে দেখা যায় মার্ক জুকারবার্গ এর সম্পত্তির পরিমান প্রায় সাড়ে নয় বিলিয়ন ডলার। জুকারবার্গ নিজ যোগ্যতায় হওয়া পৃথিবীর দ্বিতীয় কনিষ্ঠ বিলিনিয়র।
২০১১ তে এসে ফেইসবুকে ১০০ বিলিয়নের বেশি ছবি আপলোড করেছে ইউজাররা। এরপর ওই বছরই ফেইসবুকে ভিডিও কল এর জন্য স্কাইপির সাথে চুক্তি করে ফেইসবুক।
অক্টোবর ২০১২ তে ফেসবুকে ১ বিলিয়ন ইউজার রেজিস্ট্রেশন করে। এবং ২০১২ তেই মার্ক জুকারবার্গ বিয়ে করেন প্রিসিলা চ্যানকে। ২০১০ সালে টাইম ম্যাগাজিনের পারসোন অব দি ইয়ার হন ফেসবুকের জনক মার্ক জুকারবার্গ!


No comments

Sunday, March 11

জেনে নিন বিভিন্ন রক্তের গ্রুপের মানুষকে


পনি জানেন কি মানুষের রক্তের গ্রুপ তার কিছু নিজস্ব সকীয় বৈশিষ্ট্য বহন করে। আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বিভিন্ন রক্তের গ্রুপের মানুষের স্বভাবের স্বভাবগত বিশ্লেষণ- 


“o+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বচ্ছ দৃষ্টি সম্পন্ন, গভীর মনোযোগী, উচ্চাকাঙ্খী, স্বাস্থ্যবান, বাকপটু, বাস্তববাদী, রোমান্টিক এবং অত্যান্ত বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
“O-”এই গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত অন্যের মতামতকে গ্রাহ্য করে না। সমাজে মর্যাদা বাড়াতে আগ্রহী, বড়লোকের সঙ্গপ্রিয় এবং বড় বেশি বাচাল।
“A+”এই ব্লাডগ্রুপের মানুষেরা গোছগাছ প্রিয়, দক্ষ চাকুরে এবং খুঁতখুঁতে স্বভাবের হয়ে থাকে। এরা আত্নকেন্দ্রিক, সুবিচারক, শান্ত, নিয়মতান্ত্রিক, বিশস্ত, নিয়মানুবর্তী ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।
“A-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা খুব খুঁতখুঁতে স্বভাবের এবং কিছুটা অমনোযোগী। কিন্তু অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে বেশি মনোযোগী। এদের অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ করার প্রবণতা বেশি। এদের আছে নিজেকে লুকানোর অভ্যাস এবং একঘেয়েমি জীবন।
“B+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বাধীনচেতা, মেধাবী, নমনীয়, মনোযোগী, স্বাস্থ্যবান,সরল, দক্ষ, পরিকল্পনাবাদী, বাস্তববাদী,আবেগ প্রবণ এবং খুব বেশি রোমান্টিক হয়ে থাকে।
“B-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা অসংযমী, অপরিনামদর্শী, দায়িত্বহীন, অলস, স্বার্থপর, অগোছালো, অবিবেচক এবং স্বার্থান্বেষী হয়ে থাকে।
“AB+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত সুবিবেচক, বু্দ্ধি সম্পন্ন, হিসেবী, পরিকল্পনাবাদী, সৎ কৌশলী সংবেদনশীল, নিরেট এবং খুব চমৎকার সাংগঠনিক হয়ে থাকে।
“AB-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা দুর্বোধ্য, ক্ষমতাহীন, অন্যকে আঘাত করার প্রবণতা বেশি, এনার্জি স্বল্পতা, খুব বেশি রক্ষনশীল ও বড় বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকেন।

No comments

Sunday, March 4

ন্টারনেট এ অনেক সাইট পাবেন যেখান থেকে আপনি অনলাইন গেমস খেলতে পারবেন।এদের মধ্যে কিছু আছে খুবি পরিচিত। এমনই একটি সাইট হচ্ছে, মিনিক্লিপ.কম ।




Untitled 1
অনেক আগে থেকেই সাইট টি পরিচিত হলেও এতে খেলতে শুরু করেছি কয়েক দিন হলো। এখানকার গেম গুলো সাধারনত ফ্ল্যাশ এ করা। তাই কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যার এতে খুব একটা প্রভাব ফেলে না। আবার অন্য দিক থেকে চিন্তা করতে, গেম গুলো খেলতে গেলে আপনার ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ এর উপরে চাপ পড়বে, তাও না।
অনেক টা সোশাল নেটওয়ার্ক এর মতন, আপনি এখানে অনেক কেই বন্ধু করতে পারবেন, আবার তাদের মধ্যে কে কি খেলছে, কার স্কোর কত তাও দেখতে পারবেন।
Untitled 2
বেশ কয়েক ধরনের গেম আছে এখানে। যেমন; থ্রিডি, অ্যাকশান, অ্যাডভেঞ্চার, ফাইটিং, পাজেল, ফ্লাইং, কার্ড সহ মোট ৫২ টি ক্যাটাগরি আছে। ওহ, একটির কথাত বলতে ভুলেই গেছি, আর সেটা হচ্ছে, এওয়ার্ড গেম। এই গেম গুলো তে একটি নির্দিষ্ট পরিমার স্কোর করতে পারলেই আপনাকে এওয়ার্ড দেয়া হবে। আমি অল্প কিছু সংগ্রহ করতে পেরেছি …
Untitled 3
আর আপনি যদি এই সাইট টিতে রেজিস্টার করেন, তবে আপনার সমস্ত গেম গুলোর ইনফর্মেশন, এওয়ার্ড, সর্বচ্চো স্কোর, সবই জমা থাকবে আপনার অ্যাকাউন্ট এ। আপনি যদি কোন গেম কিছু দূর খেলে বন্ধও করে দেন তো সমস্যা নাই, পরবর্তিতে সেখান থেকেই আপনি আবার খেলা শুরু করতে পারবেন।
গেম গুল খেলতে আপনার কম্পিউটার এ কিছু কিছু জিনিষ থাকতে হবে। না না ভয় পাবেন না … আমি এমন কিছুই বলবো না, যা আপনার অফিস কম্পিউটার এ নেই।
১। ভালো মানের একটি ব্রাউজার।
২। ইন্টারনেট কানেকশন।
৩। লেটেস্ট এডোব ফ্ল্যাশ প্লেয়ার।
৪। লেটেস্ট এডোব শক ওয়েভ প্লেয়ার।
আর যার কথা না বললেই নয়, তা হচ্ছে, একটি ডেক্সটপ অথবা ল্যাপটপ কম্পিউটার … (হে হে হে হে …)
তো আর দেরি কেন, শুরু করে দিন অনলাইন গেমিং …
No comments

Followers

PaidVerts