মালালা ইউসুফজাই ভালোই এক হাত নিলো বাঙালি মানুষগুলোর।
এরে নিয়েই পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা আর ব্লগের পর ব্লগ লিখছিলো বাঙালিরা। সময় মতো মালালার রক্ত এর উচিত জবাব দিলো। বাংলাদেশ পাকিস্তানে খেলতে যাবে না দেখে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে বিড়ালের সাথে তুলনা করলো সে। তার উদ্দেশ্যে কিছু কথা,

"আপা, আপনি নিজেও কিন্তু নিজের দেশে নিরাপদ না। তালেবানরা হয়তো নিজ দেশের পাবলিক দেখে আপনাকে গুলি করে ছেড়ে দিছে। আমাদের দেশের মানুষদের পেলে যে বোমা মেরে উড়ায় দিবে না তার নিশ্চয়তা কোথায়? আপনি নিজেকে সমাজসেবী হিসেবে দাবী করেন। একজন সমাজসেবী অন্য একটি রাষ্ট্রকে নিয়ে এমন অপমানসূচক কথা বলতে পারে না। আপনাদের তালেবানরা কিন্তু সমাজসেবী না। যেই দেশের সমাজসেবীরাই এরূপ, সেই দেশের সন্ত্রাসীরা কেমন হবে এটা অনুমান করতে রাতদিন এক করতে হয় না। ভালো থাকবেন আপা। দোয়া করি, আর কোনোদিন যেন হামলার শিকার না হন আপনি। নইলে আমাদের দেশের মানুষ আবার আপনাকে নিয়ে লেখালেখিতে মেতে উঠবে। বাঙালি অনেক বেশি আবেগপরায়ণ। এরা সহজেই সব কিছু ভুলে যায়। এমনকি অপমানকেও। তাই তো এদের মধ্যেই কয়েকজন আবার কিছুদিন পর পাকিস্তানের খেলায় "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" বলে গলা ফাটাবে। গালে পাকিস্তানের পতাকা আঁকবে। আপনাদের দেশপ্রেম মহান। শুধু আমরাই পারলাম না দেশকে ভালবাসতে। তাই তো এতো কিছু শুনার পরেও আপনাদের গুণ গাই। আপনারা নিশ্চিন্তে বাংলাদেশকে যা ইচ্ছে বলে যান। আমাদের কতিপয় সন্তানরা আপনাদের পাশে ছিলো, ভবিষ্যতেও থাকবে।
সবশেষে একটা কথা মনে করায় দেই। আমরা বিড়াল হলে কিন্তু ইতিহাস মোতাবেক আপনারা ইঁদুর হন। ১৯৭১ এ কেমন দৌড়ান দিয়ে ভাগাইছিলাম মনে আছে? না থাকলে নানা/দাদাকে জিজ্ঞেস কইরেন। তবে জিজ্ঞেস করানোর আগে ডায়াপার পড়ায় নিয়েন। নইলে প্যান্ট নষ্ট করবে।"
এরে নিয়েই পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা আর ব্লগের পর ব্লগ লিখছিলো বাঙালিরা। সময় মতো মালালার রক্ত এর উচিত জবাব দিলো। বাংলাদেশ পাকিস্তানে খেলতে যাবে না দেখে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে বিড়ালের সাথে তুলনা করলো সে। তার উদ্দেশ্যে কিছু কথা,
"আপা, আপনি নিজেও কিন্তু নিজের দেশে নিরাপদ না। তালেবানরা হয়তো নিজ দেশের পাবলিক দেখে আপনাকে গুলি করে ছেড়ে দিছে। আমাদের দেশের মানুষদের পেলে যে বোমা মেরে উড়ায় দিবে না তার নিশ্চয়তা কোথায়? আপনি নিজেকে সমাজসেবী হিসেবে দাবী করেন। একজন সমাজসেবী অন্য একটি রাষ্ট্রকে নিয়ে এমন অপমানসূচক কথা বলতে পারে না। আপনাদের তালেবানরা কিন্তু সমাজসেবী না। যেই দেশের সমাজসেবীরাই এরূপ, সেই দেশের সন্ত্রাসীরা কেমন হবে এটা অনুমান করতে রাতদিন এক করতে হয় না। ভালো থাকবেন আপা। দোয়া করি, আর কোনোদিন যেন হামলার শিকার না হন আপনি। নইলে আমাদের দেশের মানুষ আবার আপনাকে নিয়ে লেখালেখিতে মেতে উঠবে। বাঙালি অনেক বেশি আবেগপরায়ণ। এরা সহজেই সব কিছু ভুলে যায়। এমনকি অপমানকেও। তাই তো এদের মধ্যেই কয়েকজন আবার কিছুদিন পর পাকিস্তানের খেলায় "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" বলে গলা ফাটাবে। গালে পাকিস্তানের পতাকা আঁকবে। আপনাদের দেশপ্রেম মহান। শুধু আমরাই পারলাম না দেশকে ভালবাসতে। তাই তো এতো কিছু শুনার পরেও আপনাদের গুণ গাই। আপনারা নিশ্চিন্তে বাংলাদেশকে যা ইচ্ছে বলে যান। আমাদের কতিপয় সন্তানরা আপনাদের পাশে ছিলো, ভবিষ্যতেও থাকবে।
সবশেষে একটা কথা মনে করায় দেই। আমরা বিড়াল হলে কিন্তু ইতিহাস মোতাবেক আপনারা ইঁদুর হন। ১৯৭১ এ কেমন দৌড়ান দিয়ে ভাগাইছিলাম মনে আছে? না থাকলে নানা/দাদাকে জিজ্ঞেস কইরেন। তবে জিজ্ঞেস করানোর আগে ডায়াপার পড়ায় নিয়েন। নইলে প্যান্ট নষ্ট করবে।"
0 comments:
Post a Comment