দুই দেশপ্রেমিক বন্ধুর মাঝে একটি কাল্পনিক কথোপকথন নিয়ে শুরু করি...
১ম বন্ধু : দোস্ত, এই দেশের কোন উন্নতি হইব না। এই দেশ যারা চালায় তারা সবাই অমানুষ, দূর্নীতিবাজ।
২য় বন্ধু : হতে পারে, তবে আমরাও খুব বেশি ভাল না।
১ম বন্ধু : কি বলিস? আমাদের হাতে দেশ চালানোর ক্ষমতা দিলে দেশটাকেই বদলে দিতাম।
মজার একটি জোকাসঃ
মাইক্রোসফটেরচেয়ারম্যান বিল গেটস;তুরস্কের নতুনঅফিসের জন্য একজনকাবিলএমপ্লয়ি খুঁজছেন। প্রায়২০,০০০আবেদনপত্র জমা পরলএই ২০,০০০ জনের মধ্যে,
‘তরফদার’ নামের
এক বাংলাদেশীও
আছেন।
বিল গেটস, ২০,০০০
আবেদনকারীকেই এক
সাথে একটা বড় হল
রুমে ডাকলেন।
...
বিল গেটস বললেন,
এখানে যারা ‘জাভা প্রোগ্রামিং’
পারেন, শুধু
তারা থাকবেন। বাকিরা,
দয়া করে আসতে পারেন।
২০,০০০ এর
মধ্যে ১০,০০০ জন হল
ত্যাগ করলেন।
তরফদার সাহেব
মনে মনে ভাবলেন,
আমি বরং থেকেই যাই
এখানে... হারানোর
তো কিছু নাই
আমার...আর
‘জাভা প্রোগ্রামিং’ এমন
কি জিনিষ!!
চাকরিটা পেলে, দুই
দিনে না’হয় শিখে নিব।
দাড়িয়েই থাকি বরং
বিল গেটস এবার
বললেন, এখানে যাদের
‘নেটওয়ার্কিং এ
দক্ষতা আছে, শুধু
তারা থাকবেন। বাকিরা,
দয়া করে আসতে পারেন।
১০,০০০ এর
মধ্যে ৫,০০০ জন হল
ত্যাগ করলেন।
তরফদার সাহেব
মনে মনে ভাবলেন,
‘নেটওয়ার্কিং’ আর
এমন কি জিনিষ!!
চাকরিটা পেলে, দুই
দিনের মামলা এটা!
বিল গেটস এবার
বললেন, এখানে যাদের
‘ইউন্ডোজ ও ইউনিক্সএ
দক্ষতা আছে’,
শুধু তারা থাকবেন।
বাকিরা,
দয়া করে আসতে পারেন।
৫,০০০ এর
মধ্যে ৩,০০০ জন হল
ত্যাগ করলেন।
তরফদার সাহেব
মনে মনে ভাবলেন,
ব্যাপার
না... চাকরিটা পেলে, দুই
দিনে শর্ট কোর্স
করে নিব।
বিল গেটস এবার
বললেন, যারা তুরস্কের
ভাষা ফ্লুয়েন্টলি বলতে পারেন…
তারা থাকবেন… আর
বাকিরা,
দয়া করে আসতে পারেন।
২,০০০ এর
মধ্যে ১,৯৯৮ জন হল
ত্যাগ করলেন... দুইজন
দাড়িয়ে রইলেন;
তরফদার আর আরেক
ভদ্রলোক
বিল গেটস বললেন, “গুড,
তোমরা দুইজন
আমাদের সকল
ক্রায়টেরিয়া ফুলফিল
করেছো। তোমাদের এখন
আমি টেস্ট নিব।
তবে তার
আগে আপনারা দুইজন
একে অপরের
সাথে তুরস্কের ভাষায়
কিছু কথা বলুন
তো দেখি”
তরফদার সাহেব পাশের
ভদ্রলোককে আমতা আমতা করে বললেন,
‘ভাইজান, কেমন
আসুইন’
পাশের ভদ্রলোক দাঁত
বের করে বললেন, ‘এই
তো, বালাই আছি...
আফনে?’
}}}}}} কৌতুক কৌতুক কৌতুক কৌতুক কৌতুক কৌতুক কৌতুক {{{{{{
কৌতুক -০১.দুজন লোক কথা বলছে। একটা বারে বসে। তাদের সামনে টেলিভিশন। টেলিভিশনে সাতটার খবর হচ্ছে। খবরে দেখাচ্ছে, একটা লোক একটা সেতুর রেলিংয়ে উঠেছে। প্রথম জন বলল, ‘এই লোকটা এখনই ব্রিজ থেকে লাফ দেবে।’দ্বিতীয় লোকটা বলল, ‘না, লাফ দেবে না।’‘অবশ্যই দেবে।’‘না, দেবে না।’‘বাজি ধরো। ৫০০ টাকা।’‘আচ্ছা, বাজি। ৫০০ টাকা।’টেলিভিশন খবরে দেখা গেল, সেতুর রেলিংয়ে দাঁড়ানো লোকটা সত্যি সত্যি লাফ দিল। সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় লোক ৫০০ টাকা বের করে দিল প্রথম ব্যক্তির হাতে। প্রথম লোক বলল, ‘না, টাকা দিতে হবে না। আমি আসলে পাঁচটার খবর দেখেছি। ও যে ব্রিজ থেকে লাফ দেয় সেটা আমি তখনই দেখেছি।’দ্বিতীয় লোক বলল, ‘পাঁচটার খবর তো আমিও দেখেছি। কিন্তু আমি ভাবিনি একটা লোক এত বোকা হবে। দ্বিতীয়বারও সে একই ভুল করবে।’ (সংগৃহিত) শিক্ষনীয়ঃ একই ভুল সাধারণত আমরা দ্বিতীয়বার করি না। আমরা ভুল থেকে শিক্ষা নিই। আমরা ঠেকে শিখি।
কৌতুক -০২.একবার এক পল্লিগ্রামের লোক ট্রেনের টিকিট কাটতে রেলওয়ে স্টেশনে আসেন।‘টিকিটের দাম কত?’‘কুড়ি টাকা।’‘১৫ টাকায় দেবেন?’‘না। আমাদের টিকিটের দাম ফিক্সড। আমাদের দাম কমানোর কোনো সুযোগ নেই।’তখন লোকটা বলল, ‘আপনি না দিলে আমি অন্য দোকানে যাব।’টিকিটবিক্রেতা হেসে বললেন, ‘টিকিট কেনার কাউন্টার এই একটাই। আর কোনো দোকানে এই টিকিট পাওয়া যাবে না।’তখন ওই সরল যাত্রীটি বললেন, ‘একটাই দোকান। তাই তো আপনি দাম কমাচ্ছেন না। আরেকটা দোকান থাকলে ঠিকই টিকিটের দাম কমাতেন।’শিক্ষনীয়ঃ ভালো কিছু করার দরকার হলে সেখানে প্রতিযোগিতা দরকার আছে।
কৌতুক -০৩.এক নারীকে তাঁর স্বামী খুব পেটাত। উপায়ান্তর না দেখে তিনি বিবাহবিচ্ছেদ ঘটালেন। তারপর আবার বিয়ে করলেন। এই স্বামীও খুব পেটায়। যখন তিনি স্বামীর হাতে মার খান, তখন তিনি বিনবিনিয়ে কাঁদেন আর বলেন, ‘আমার আগের স্বামীও মারত, কিন্তু আগের স্বামীর মারটা এর চেয়ে মধুর ছিল।’শিক্ষনীয়ঃ কোনো কিছুই বেশী আশা করা ঠিক না।
কৌতুক -০৪. এক ভদ্রমহিলা বারবার সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর ধাত্রীও নির্দিষ্ট। কিন্তু সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় তিনি ব্যথা সহ্য করতে পারেন না। খুব কাঁদেন। ধাত্রীর হাত ধরে প্রতিজ্ঞা করেন, ‘এবারই শেষ। আর কোনো দিন আমি মা হব না।’কিন্তু বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তিনি আবার ধাত্রীর দ্বারস্থ হন। আবার কাতরাতে থাকেন।ধাত্রী বলে, ‘কী, আবারও!’ মহিলা বলেন, ‘এই যে কানে ধরেছি, এবারই শেষ।’কিন্তু পরের বছর তিনি আবারও ধাত্রীর কাছে আসেন পেটে সন্তান নিয়ে।ধাত্রী বলে, ‘আপনার ঘটনা কী?মহিলা বলেন, ‘আমার বাচ্চাদের বাবা এত মধুর মধুর কথা বলে যে আমি প্রত্যেকবার পটে যাই...এই যন্ত্রণার কথা আমার মনেই থাকে না।’শিক্ষনীয়ঃ আসলেই। আমরা এত মধুর মধুর প্রতিশ্রুতি শুনি, আমরা বারবার ভুলে যাই। তারপর যখন ওঁরা ক্ষমতায় আসেন, আমাদের বারোটা বাজতে থাকে।
কৌতুক -০৫. দুই আর দুই কখন পাঁচ হয়?যখন ভুল হয়। শিক্ষনীয়ঃ সমস্যা হলো, আমাদের ক্ষমতাসীনেরা কখনো কোনো ভুল করেন না। আমরা জনগনকে ক্ষমতাসীনেরা ভূল বুঝিয়ে কাজটা সহজে করে নেয়।
১ম বন্ধু : দোস্ত, এই দেশের কোন উন্নতি হইব না। এই দেশ যারা চালায় তারা সবাই অমানুষ, দূর্নীতিবাজ।
২য় বন্ধু : হতে পারে, তবে আমরাও খুব বেশি ভাল না।
১ম বন্ধু : কি বলিস? আমাদের হাতে দেশ চালানোর ক্ষমতা দিলে দেশটাকেই বদলে দিতাম।
২য় বন্ধু: হুম। হতে পারে... যাইহোক, তুইতো ইন্টার্নি করছিস। কিছুদিন পরেই পরিপূর্ণ ডাক্তার হবি। তুই তোর জায়গা থেকে দেশের জন্য অনেক কিছুই করতে পারবি।
১ম বন্ধু : সম্ভব না, কিছুই করা সম্ভব না। পুরা সিস্টেম টাই নষ্ট হয়ে গেছে। এই সিস্টেম-এ কিছুই করা যাবে না।
২য় বন্ধু : কেন?
১ম বন্ধু : যেমন ধর, আমি মাঝে মাঝে বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে খ্যাপ মারতে যাই। কিছু ক্লিনিক আছে, যেখানে রোগীর কোন রোগ না থাকলেও নানাভাবে ক্লিনিকে আটকে রাখে। নানাভাবে টাকা বের করে রোগীর কাছ থেকে। এইসব ক্লিনিক গুলা চালায় আবার হর্তা-কর্তা ব্যক্তিরা। এদের বিরুদ্ধে কিছু করাও সম্ভব না।
২য় বন্ধু : এইসব ক্লিনিকে না গেলেইতো পারিস। তোদের মত সবাই এইসব ক্লিনিকগুলোতে সার্ভিস না দিলেইতো হয়।
১ম বন্ধু : আরেহ তা কি সম্ভব। ডাক্তারা তাহলে পেট চালাবে কি করে? ইন্টার্নি থেকে কিংবা সরকারী হাসপাতালে কাজ করে যা পাওয়া যায় তাতে কি এই বাজারে চলা সম্ভব?
২য় বন্ধু : দোস্ত, আমারতো মনেহয়, ডাক্তাররা কিছু না করে, জাস্ট গ্রামে গিয়ে ৫০টাকা ভিজিটে রোগী দেখলেও মাসে কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা কামাতে পারবে।
১ম বন্ধু : কি বলিস তুই? ৫-৬ বছর এত কষ্ট করে মেডিকেল-এ পড়লাম কি মাসে ২০হাজার টাকা কামাবো বলে? তারপর, গ্রামে থাকলে, আমার বাচ্চাকাচ্চারা ভাল স্কুল-কলেজ-এও পড়তে পারবে না।
২য় বন্ধু : কেন? ২০হাজার টাকাতে কেউ কি চাকরী করে না? কেউ কি গ্রামে থাকে না?
১ম বন্ধু : দোস্ত, এইসব নীতি কথা বলে লাভ নাই, বাস্তবতা অনেক কঠিন। আমার সহপাঠীরা সবাই অনেক টাকা কামাবে, গাড়ী-বাড়ি করবে। আমি কি এসব তাকাইয়া তাকাইয়া দেখব?
২য় বন্ধু : হুম। তোকে তাহলে কিছু প্রশ্ন করি। আচ্ছা আমাদের দেশে একজন এমপি-র বেতন কত হবে?
১ম বন্ধু : কত আর? ৩০-৪০হাজার।
২য় বন্ধু : তুই জানিস, একজন এমপি যখন ইলেকশান-এ জিতে তখন কর্মীদের মিস্টি খাওয়াতেই তার লাখ খানেক টাকা যায়। তারপর এমপির ছেলেপুলেরাতো আর যেখানে সেখানে পড়ালিখা করতে পারে না। তারপর এমপির বউতো যে-সে জামাকাপড় পড়ে বের হতে পারে না। দামী শাড়ী-গহনা লাগবে। দামী গাড়ী লাগবে... তার স্ট্যাটাস বজায় রাখতে আরো নানা কিছু লাগবে তার... এখন এতো টাকা কিভাবে সে জোগাড় করবে? নিশ্চয়ই দূর্নীতি করে?
১ম বন্ধু : হা, কিন্তু তুই এসব কথা কেনো বলছিস?
২য় বন্ধু: বললাম এই কারনে যে, তুই বলেছিস “এই দেশ যারা চালায় তারা সবাই অমানুষ, দূর্নীতিবাজ”. আমি শুধু বলতে চাই, তোর আর আমার মতো মানুষরাই দেশটা চালাচ্ছে। আমরা সুযোগ পেলেই অন্যের দোষ দেই, কিন্তু আমরা নিজেরাই দোষের উর্দ্ধে না। যে যার সুযোগ মতো স্বার্থস্বিদ্ধি করছে,কিন্তু দোষ দিচ্ছে সিস্টেমকে।
১ম বন্ধু : তুই উল্টা-পাল্টা তুলনা আনছিস... ...এমপি মিনিস্টারের সাথে কি সাধারন মানুষের তুলনা হয়?... ... ...
… … …
১ম বন্ধু : সম্ভব না, কিছুই করা সম্ভব না। পুরা সিস্টেম টাই নষ্ট হয়ে গেছে। এই সিস্টেম-এ কিছুই করা যাবে না।
২য় বন্ধু : কেন?
১ম বন্ধু : যেমন ধর, আমি মাঝে মাঝে বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে খ্যাপ মারতে যাই। কিছু ক্লিনিক আছে, যেখানে রোগীর কোন রোগ না থাকলেও নানাভাবে ক্লিনিকে আটকে রাখে। নানাভাবে টাকা বের করে রোগীর কাছ থেকে। এইসব ক্লিনিক গুলা চালায় আবার হর্তা-কর্তা ব্যক্তিরা। এদের বিরুদ্ধে কিছু করাও সম্ভব না।
২য় বন্ধু : এইসব ক্লিনিকে না গেলেইতো পারিস। তোদের মত সবাই এইসব ক্লিনিকগুলোতে সার্ভিস না দিলেইতো হয়।
১ম বন্ধু : আরেহ তা কি সম্ভব। ডাক্তারা তাহলে পেট চালাবে কি করে? ইন্টার্নি থেকে কিংবা সরকারী হাসপাতালে কাজ করে যা পাওয়া যায় তাতে কি এই বাজারে চলা সম্ভব?
২য় বন্ধু : দোস্ত, আমারতো মনেহয়, ডাক্তাররা কিছু না করে, জাস্ট গ্রামে গিয়ে ৫০টাকা ভিজিটে রোগী দেখলেও মাসে কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা কামাতে পারবে।
১ম বন্ধু : কি বলিস তুই? ৫-৬ বছর এত কষ্ট করে মেডিকেল-এ পড়লাম কি মাসে ২০হাজার টাকা কামাবো বলে? তারপর, গ্রামে থাকলে, আমার বাচ্চাকাচ্চারা ভাল স্কুল-কলেজ-এও পড়তে পারবে না।
২য় বন্ধু : কেন? ২০হাজার টাকাতে কেউ কি চাকরী করে না? কেউ কি গ্রামে থাকে না?
১ম বন্ধু : দোস্ত, এইসব নীতি কথা বলে লাভ নাই, বাস্তবতা অনেক কঠিন। আমার সহপাঠীরা সবাই অনেক টাকা কামাবে, গাড়ী-বাড়ি করবে। আমি কি এসব তাকাইয়া তাকাইয়া দেখব?
২য় বন্ধু : হুম। তোকে তাহলে কিছু প্রশ্ন করি। আচ্ছা আমাদের দেশে একজন এমপি-র বেতন কত হবে?
১ম বন্ধু : কত আর? ৩০-৪০হাজার।
২য় বন্ধু : তুই জানিস, একজন এমপি যখন ইলেকশান-এ জিতে তখন কর্মীদের মিস্টি খাওয়াতেই তার লাখ খানেক টাকা যায়। তারপর এমপির ছেলেপুলেরাতো আর যেখানে সেখানে পড়ালিখা করতে পারে না। তারপর এমপির বউতো যে-সে জামাকাপড় পড়ে বের হতে পারে না। দামী শাড়ী-গহনা লাগবে। দামী গাড়ী লাগবে... তার স্ট্যাটাস বজায় রাখতে আরো নানা কিছু লাগবে তার... এখন এতো টাকা কিভাবে সে জোগাড় করবে? নিশ্চয়ই দূর্নীতি করে?
১ম বন্ধু : হা, কিন্তু তুই এসব কথা কেনো বলছিস?
২য় বন্ধু: বললাম এই কারনে যে, তুই বলেছিস “এই দেশ যারা চালায় তারা সবাই অমানুষ, দূর্নীতিবাজ”. আমি শুধু বলতে চাই, তোর আর আমার মতো মানুষরাই দেশটা চালাচ্ছে। আমরা সুযোগ পেলেই অন্যের দোষ দেই, কিন্তু আমরা নিজেরাই দোষের উর্দ্ধে না। যে যার সুযোগ মতো স্বার্থস্বিদ্ধি করছে,কিন্তু দোষ দিচ্ছে সিস্টেমকে।
১ম বন্ধু : তুই উল্টা-পাল্টা তুলনা আনছিস... ...এমপি মিনিস্টারের সাথে কি সাধারন মানুষের তুলনা হয়?... ... ...
… … …
মজার একটি জোকাসঃ
মাইক্রোসফটেরচেয়ারম্যান বিল গেটস;তুরস্কের নতুনঅফিসের জন্য একজনকাবিলএমপ্লয়ি খুঁজছেন। প্রায়২০,০০০আবেদনপত্র জমা পরলএই ২০,০০০ জনের মধ্যে,
‘তরফদার’ নামের
এক বাংলাদেশীও
আছেন।
বিল গেটস, ২০,০০০
আবেদনকারীকেই এক
সাথে একটা বড় হল
রুমে ডাকলেন।
...
বিল গেটস বললেন,
এখানে যারা ‘জাভা প্রোগ্রামিং’
পারেন, শুধু
তারা থাকবেন। বাকিরা,
দয়া করে আসতে পারেন।
২০,০০০ এর
মধ্যে ১০,০০০ জন হল
ত্যাগ করলেন।
তরফদার সাহেব
মনে মনে ভাবলেন,
আমি বরং থেকেই যাই
এখানে... হারানোর
তো কিছু নাই
আমার...আর
‘জাভা প্রোগ্রামিং’ এমন
কি জিনিষ!!
চাকরিটা পেলে, দুই
দিনে না’হয় শিখে নিব।
দাড়িয়েই থাকি বরং
বিল গেটস এবার
বললেন, এখানে যাদের
‘নেটওয়ার্কিং এ
দক্ষতা আছে, শুধু
তারা থাকবেন। বাকিরা,
দয়া করে আসতে পারেন।
১০,০০০ এর
মধ্যে ৫,০০০ জন হল
ত্যাগ করলেন।
তরফদার সাহেব
মনে মনে ভাবলেন,
‘নেটওয়ার্কিং’ আর
এমন কি জিনিষ!!
চাকরিটা পেলে, দুই
দিনের মামলা এটা!
বিল গেটস এবার
বললেন, এখানে যাদের
‘ইউন্ডোজ ও ইউনিক্সএ
দক্ষতা আছে’,
শুধু তারা থাকবেন।
বাকিরা,
দয়া করে আসতে পারেন।
৫,০০০ এর
মধ্যে ৩,০০০ জন হল
ত্যাগ করলেন।
তরফদার সাহেব
মনে মনে ভাবলেন,
ব্যাপার
না... চাকরিটা পেলে, দুই
দিনে শর্ট কোর্স
করে নিব।
বিল গেটস এবার
বললেন, যারা তুরস্কের
ভাষা ফ্লুয়েন্টলি বলতে পারেন…
তারা থাকবেন… আর
বাকিরা,
দয়া করে আসতে পারেন।
২,০০০ এর
মধ্যে ১,৯৯৮ জন হল
ত্যাগ করলেন... দুইজন
দাড়িয়ে রইলেন;
তরফদার আর আরেক
ভদ্রলোক
বিল গেটস বললেন, “গুড,
তোমরা দুইজন
আমাদের সকল
ক্রায়টেরিয়া ফুলফিল
করেছো। তোমাদের এখন
আমি টেস্ট নিব।
তবে তার
আগে আপনারা দুইজন
একে অপরের
সাথে তুরস্কের ভাষায়
কিছু কথা বলুন
তো দেখি”
তরফদার সাহেব পাশের
ভদ্রলোককে আমতা আমতা করে বললেন,
‘ভাইজান, কেমন
আসুইন’
পাশের ভদ্রলোক দাঁত
বের করে বললেন, ‘এই
তো, বালাই আছি...
আফনে?’
}}}}}} কৌতুক কৌতুক কৌতুক কৌতুক কৌতুক কৌতুক কৌতুক {{{{{{
কৌতুক -০১.দুজন লোক কথা বলছে। একটা বারে বসে। তাদের সামনে টেলিভিশন। টেলিভিশনে সাতটার খবর হচ্ছে। খবরে দেখাচ্ছে, একটা লোক একটা সেতুর রেলিংয়ে উঠেছে। প্রথম জন বলল, ‘এই লোকটা এখনই ব্রিজ থেকে লাফ দেবে।’দ্বিতীয় লোকটা বলল, ‘না, লাফ দেবে না।’‘অবশ্যই দেবে।’‘না, দেবে না।’‘বাজি ধরো। ৫০০ টাকা।’‘আচ্ছা, বাজি। ৫০০ টাকা।’টেলিভিশন খবরে দেখা গেল, সেতুর রেলিংয়ে দাঁড়ানো লোকটা সত্যি সত্যি লাফ দিল। সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় লোক ৫০০ টাকা বের করে দিল প্রথম ব্যক্তির হাতে। প্রথম লোক বলল, ‘না, টাকা দিতে হবে না। আমি আসলে পাঁচটার খবর দেখেছি। ও যে ব্রিজ থেকে লাফ দেয় সেটা আমি তখনই দেখেছি।’দ্বিতীয় লোক বলল, ‘পাঁচটার খবর তো আমিও দেখেছি। কিন্তু আমি ভাবিনি একটা লোক এত বোকা হবে। দ্বিতীয়বারও সে একই ভুল করবে।’ (সংগৃহিত) শিক্ষনীয়ঃ একই ভুল সাধারণত আমরা দ্বিতীয়বার করি না। আমরা ভুল থেকে শিক্ষা নিই। আমরা ঠেকে শিখি।
কৌতুক -০২.একবার এক পল্লিগ্রামের লোক ট্রেনের টিকিট কাটতে রেলওয়ে স্টেশনে আসেন।‘টিকিটের দাম কত?’‘কুড়ি টাকা।’‘১৫ টাকায় দেবেন?’‘না। আমাদের টিকিটের দাম ফিক্সড। আমাদের দাম কমানোর কোনো সুযোগ নেই।’তখন লোকটা বলল, ‘আপনি না দিলে আমি অন্য দোকানে যাব।’টিকিটবিক্রেতা হেসে বললেন, ‘টিকিট কেনার কাউন্টার এই একটাই। আর কোনো দোকানে এই টিকিট পাওয়া যাবে না।’তখন ওই সরল যাত্রীটি বললেন, ‘একটাই দোকান। তাই তো আপনি দাম কমাচ্ছেন না। আরেকটা দোকান থাকলে ঠিকই টিকিটের দাম কমাতেন।’শিক্ষনীয়ঃ ভালো কিছু করার দরকার হলে সেখানে প্রতিযোগিতা দরকার আছে।
কৌতুক -০৩.এক নারীকে তাঁর স্বামী খুব পেটাত। উপায়ান্তর না দেখে তিনি বিবাহবিচ্ছেদ ঘটালেন। তারপর আবার বিয়ে করলেন। এই স্বামীও খুব পেটায়। যখন তিনি স্বামীর হাতে মার খান, তখন তিনি বিনবিনিয়ে কাঁদেন আর বলেন, ‘আমার আগের স্বামীও মারত, কিন্তু আগের স্বামীর মারটা এর চেয়ে মধুর ছিল।’শিক্ষনীয়ঃ কোনো কিছুই বেশী আশা করা ঠিক না।
কৌতুক -০৪. এক ভদ্রমহিলা বারবার সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর ধাত্রীও নির্দিষ্ট। কিন্তু সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় তিনি ব্যথা সহ্য করতে পারেন না। খুব কাঁদেন। ধাত্রীর হাত ধরে প্রতিজ্ঞা করেন, ‘এবারই শেষ। আর কোনো দিন আমি মা হব না।’কিন্তু বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তিনি আবার ধাত্রীর দ্বারস্থ হন। আবার কাতরাতে থাকেন।ধাত্রী বলে, ‘কী, আবারও!’ মহিলা বলেন, ‘এই যে কানে ধরেছি, এবারই শেষ।’কিন্তু পরের বছর তিনি আবারও ধাত্রীর কাছে আসেন পেটে সন্তান নিয়ে।ধাত্রী বলে, ‘আপনার ঘটনা কী?মহিলা বলেন, ‘আমার বাচ্চাদের বাবা এত মধুর মধুর কথা বলে যে আমি প্রত্যেকবার পটে যাই...এই যন্ত্রণার কথা আমার মনেই থাকে না।’শিক্ষনীয়ঃ আসলেই। আমরা এত মধুর মধুর প্রতিশ্রুতি শুনি, আমরা বারবার ভুলে যাই। তারপর যখন ওঁরা ক্ষমতায় আসেন, আমাদের বারোটা বাজতে থাকে।
কৌতুক -০৫. দুই আর দুই কখন পাঁচ হয়?যখন ভুল হয়। শিক্ষনীয়ঃ সমস্যা হলো, আমাদের ক্ষমতাসীনেরা কখনো কোনো ভুল করেন না। আমরা জনগনকে ক্ষমতাসীনেরা ভূল বুঝিয়ে কাজটা সহজে করে নেয়।
0 comments:
Post a Comment