Tab
ট্যাব কেনার আগে: বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে ট্যাব কেনার আগে এর অপারেটিং সিস্টেম, হার্ডওয়্যার সম্পর্কিত তথ্য ও ট্যাবলেটের সহজে ব্যবহার করার সুবিধার বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। দামের বিষয়টি দেখেশুনে প্রয়োজনের সঙ্গে জুতসই হলে তবে ট্যাব কেনাই ভালো। ইন্টারনেট-সুবিধার এ যুগে ইন্টারনেট থেকে কাঙিক্ষত ট্যাবের তথ্য জেনে নিয়ে তবেই বাজার থেকে তা কিনতে পারেন। পুরোনো ট্যাব কেনার আগে সতর্ক হতে হবে সবচেয়ে বেশি।ট্যাব কেনার আগে সবার আগে খোঁজ নিন এর প্রসেসর সম্পর্কে। দ্রুতগতির প্রসেসরযুক্ত ট্যাব পছন্দ করুন, যাতে আপনার পছন্দের অ্যাপ্লিকেশনগুলো স্বচ্ছন্দে চালাতে পারেন। প্রসেসরের পাশাপাশি বেশি ক্ষমতার র্যাম আছে কি না, তা খেয়াল করে দেখতে পারেন। দেখে নিন তথ্য ধারণের জন্য ট্যাবে কতটা জায়গা রয়েছে বা অতিরিক্ত কতটা মেমোরি সমর্থন করবে। খেয়াল করুন ডিসপ্লে, রেজুলেশন। এ ছাড়াও ক্যামেরা, সেন্সর, ব্লু-টুথ, ইউএসবি, জিপিইউ ক্ষমতা দেখে নিন। কেনার সময় চার্জ থাকে কতটা এবং সাউন্ড কেমন সেটা যাচাই করুন। ট্যাব কেনার সময় সার্ভিস ও ওয়ারেন্টির বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নিন।ট্যাব কেনার আগে বিবেচনা করুন আপনার ট্যাব মূলত কোন কাজে ব্যবহার করবেন তা। ট্যাব যদিও জনপ্রিয় হচ্ছে কিন্তু এখনও ল্যাপটপ বা স্মার্টফোনের যুত্সই বিকল্প নয়। আপনার কাজের উপযোগী হিসেবে অ্যান্ড্রয়েড ও উইন্ডোজ ট্যাব বেছে নিতে পারেন।
প্রসেসর ও র্যাম: ট্যাব কেনার আগে দেখে নিন ট্যাবে কোন প্রসেসর রয়েছে। প্রসেসর কোর যতো বেশি হবে, ট্যাবলেট তত দ্রুত কাজ করতে সক্ষম। ট্যাবে সাধারণত ডুয়াল কোরের প্রসেসর হলে তা ভালো হবে। ট্যাবলেট কেনার সময় বেশি র্যাম আছে এমন ট্যাব কিনুন। র্যাম যতো বেশি হবে, ট্যাবলেট বা মোবাইল বা কম্পিউটারে অ্যাপস তত দ্রুত চলবে।
অপারেটিং সিস্টেম ট্যাবলেট কেনার আগে ঠিক করুন আপনি কোন অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে বেশি পরিচিত এবং কাজের জন্য বেশি স্বচ্ছন্দ্যবোধ করেন।ট্যাবলেট তত দ্রুত কাজ করতে সক্ষম। ট্যাবে সাধারণত ডুয়াল কোরের প্রসেসর হলে তা ভালো হবে। ট্যাবলেট কেনার সময় বেশি র্যাম আছে এমন ট্যাব কিনুন। র্যাম যতো বেশি হবে, ট্যাবলেট বা মোবাইল বা কম্পিউটারে অ্যাপস তত দ্রুত চলবে।
শুধু ওয়াই-ফাই?আপনার ট্যাব কী শুধু ইন্টারনেট ব্রাউজ বা অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের জন্য। ট্যাব কেনার আগে ডাটা কানেকশন কেমন হবে তা বিবেচনা করে তবে কিনবেন। শুধু ওয়াই-ফাই হলে ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের বাইরে তা আপনি ব্যবহার করতে পারবেন না। আপনার ট্যাব সেলুলার নেটওয়ার্ক সমর্থন করে কিনা তা দেখে নিন। ওয়াই-ফাই ও সেলুলার দুটি নেটওয়ার্ক সুবিধা থাকলে ভালো। পিউটারে অ্যাপস তত দ্রুত চলবে।
ক্যামেরা: ট্যাব কেনার সময় এর ক্যামেরা বিষয়ে খেয়াল করুন। যদি ভিডিও চ্যাট করার প্রয়োজন থাকে তবে সামনে ও পেছনে ক্যামেরা সুবিধা দেখে নিন। ক্যামেরায় মেগাপিক্সেল বেশি হলে ছবির মান ভালো হবে।
ব্যাটারি & M: ট্যাব কেনার আগে ব্যাটারিতে কতোক্ষণ চার্জ থাকে সে বিষয়টি জেনে নিন। আপনার ট্যাবের ব্যাটারির আয়ু বেশি হলে তা আপনার কাজে সুবিধা দেবে।তথ্য ধারণক্ষমতাট্যাবে ইন্টারনাল মেমোরি বেশি থাকলে তাতে আপনি বেশি তথ্য রাখতে পারবেন। গান, ভিডিও, ছবি বা অ্যাপস ডাউনলোড করে রাখতে চাইলে যে ট্যাবে বেশি ইন্টারনাল মেমোরি আছে তা কেনা উচিত্ হবে।
স্ক্রিন বা
পর্দা: ট্যাব কেনার আগে
এর স্ক্রিনের রেজুলেশন দেখ দিন। ঝকঝকে ছবি দেখতে চাইলে এইচডি পর্দার ট্যাব ভালো
হবে। এ ছাড়া টাচ করার পর রেন্সপন্স হতে দেরি হচ্ছে কিনা তা যাচাই করে ট্যাব কিনুন।
চীনা ট্যাবলেট কেনার আগে: বাজারে এখন পরিচিত-অপরিচিত নানা ব্র্যান্ডের ট্যাবলেট চোখে পড়ে। একটু খতিয়ে দেখলে বোঝা যাবে, এগুলোর বেশির ভাগই চীনে তৈরি। রং-বেরঙের এসব অপরিচিত নামের চীনা ট্যাবলেট দামেও সাশ্রয়ীূ মাত্র আট হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন পছন্দের ট্যাবলেট। কিন্তু এগুলো কতটা ব্যবহারবান্ধব, আর কতটাই বা কাজের? চীনা ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ট্যাবলেটের মধ্যে রয়েছে আইনল, ওক্সেল, কোবি, বিফোরইউ, চাইল্ড প্যাড, আর্কোস, জিজি৭ প্রভৃতি। এসব ট্যাবলেট পাওয়া যাবে ছোট-বড় নানা মাপে ও রঙে। চীনা ট্যাব ব্যবহারের বড় সুবিধা হলো সাশ্রয়ী দামে সুদৃশ্য ট্যাবলেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা। চীনা ট্যাবলেট কেনার আগে অবশ্যই বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ওয়ারেন্টির বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে রসিদ নিন। আপনার পণ্যের প্রসেসর, র্যাম, গ্রাফিকস, মেমোরি, ডিসপ্লে পরীক্ষা করে নিন। অপারেটিং সিস্টেমের আপডেট করা যায় কি না, পরীক্ষা করে নিন। থ্রিজি নাকি ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক সমর্থন করবে, তা যাচাই করে নিন। ডিসপ্লের রেজুলেশন পরীক্ষা করে নিন। ট্যাবলেটে সমস্যা হলে ‘আফটার সেল সার্ভিস’ বিষয়গুলো পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে তবেই চীনা ট্যাবলেট কিনুন।
বাজারে এখন নানা রকম ট্যাব পাবেন। কিন্তু
কিনবেন কোনটি? ট্যাব কেনার আগে কিছু হিসাব নিকাশ করে নিলে সহজেই আপনার
পছন্দসই ট্যাব কিনতে পারবেন। ট্যাবলেট বাজারে এখনও আইপ্যাডকেই অনেকেই সেরা ট্যাব
বলে মনে করেন। কিন্তু জনপ্রিয়তার বিচারে ২০১৩ সালেই আইপ্যাডকে টপকে গেছে অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর
ট্যাব। বাজারে এখন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর ট্যাবলেটও রয়েছে।
ট্যাব কেনার আগে: বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে ট্যাব কেনার আগে এর অপারেটিং সিস্টেম, হার্ডওয়্যার সম্পর্কিত তথ্য ও ট্যাবলেটের সহজে ব্যবহার করার সুবিধার বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। দামের বিষয়টি দেখেশুনে প্রয়োজনের সঙ্গে জুতসই হলে তবে ট্যাব কেনাই ভালো। ইন্টারনেট-সুবিধার এ যুগে ইন্টারনেট থেকে কাঙিক্ষত ট্যাবের তথ্য জেনে নিয়ে তবেই বাজার থেকে তা কিনতে পারেন। পুরোনো ট্যাব কেনার আগে সতর্ক হতে হবে সবচেয়ে বেশি।ট্যাব কেনার আগে সবার আগে খোঁজ নিন এর প্রসেসর সম্পর্কে। দ্রুতগতির প্রসেসরযুক্ত ট্যাব পছন্দ করুন, যাতে আপনার পছন্দের অ্যাপ্লিকেশনগুলো স্বচ্ছন্দে চালাতে পারেন। প্রসেসরের পাশাপাশি বেশি ক্ষমতার র্যাম আছে কি না, তা খেয়াল করে দেখতে পারেন। দেখে নিন তথ্য ধারণের জন্য ট্যাবে কতটা জায়গা রয়েছে বা অতিরিক্ত কতটা মেমোরি সমর্থন করবে। খেয়াল করুন ডিসপ্লে, রেজুলেশন। এ ছাড়াও ক্যামেরা, সেন্সর, ব্লু-টুথ, ইউএসবি, জিপিইউ ক্ষমতা দেখে নিন। কেনার সময় চার্জ থাকে কতটা এবং সাউন্ড কেমন সেটা যাচাই করুন। ট্যাব কেনার সময় সার্ভিস ও ওয়ারেন্টির বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নিন।ট্যাব কেনার আগে বিবেচনা করুন আপনার ট্যাব মূলত কোন কাজে ব্যবহার করবেন তা। ট্যাব যদিও জনপ্রিয় হচ্ছে কিন্তু এখনও ল্যাপটপ বা স্মার্টফোনের যুত্সই বিকল্প নয়। আপনার কাজের উপযোগী হিসেবে অ্যান্ড্রয়েড ও উইন্ডোজ ট্যাব বেছে নিতে পারেন।
প্রসেসর ও র্যাম: ট্যাব কেনার আগে দেখে নিন ট্যাবে কোন প্রসেসর রয়েছে। প্রসেসর কোর যতো বেশি হবে, ট্যাবলেট তত দ্রুত কাজ করতে সক্ষম। ট্যাবে সাধারণত ডুয়াল কোরের প্রসেসর হলে তা ভালো হবে। ট্যাবলেট কেনার সময় বেশি র্যাম আছে এমন ট্যাব কিনুন। র্যাম যতো বেশি হবে, ট্যাবলেট বা মোবাইল বা কম্পিউটারে অ্যাপস তত দ্রুত চলবে।
অপারেটিং সিস্টেম ট্যাবলেট কেনার আগে ঠিক করুন আপনি কোন অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে বেশি পরিচিত এবং কাজের জন্য বেশি স্বচ্ছন্দ্যবোধ করেন।ট্যাবলেট তত দ্রুত কাজ করতে সক্ষম। ট্যাবে সাধারণত ডুয়াল কোরের প্রসেসর হলে তা ভালো হবে। ট্যাবলেট কেনার সময় বেশি র্যাম আছে এমন ট্যাব কিনুন। র্যাম যতো বেশি হবে, ট্যাবলেট বা মোবাইল বা কম্পিউটারে অ্যাপস তত দ্রুত চলবে।
শুধু ওয়াই-ফাই?আপনার ট্যাব কী শুধু ইন্টারনেট ব্রাউজ বা অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের জন্য। ট্যাব কেনার আগে ডাটা কানেকশন কেমন হবে তা বিবেচনা করে তবে কিনবেন। শুধু ওয়াই-ফাই হলে ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের বাইরে তা আপনি ব্যবহার করতে পারবেন না। আপনার ট্যাব সেলুলার নেটওয়ার্ক সমর্থন করে কিনা তা দেখে নিন। ওয়াই-ফাই ও সেলুলার দুটি নেটওয়ার্ক সুবিধা থাকলে ভালো। পিউটারে অ্যাপস তত দ্রুত চলবে।
ক্যামেরা: ট্যাব কেনার সময় এর ক্যামেরা বিষয়ে খেয়াল করুন। যদি ভিডিও চ্যাট করার প্রয়োজন থাকে তবে সামনে ও পেছনে ক্যামেরা সুবিধা দেখে নিন। ক্যামেরায় মেগাপিক্সেল বেশি হলে ছবির মান ভালো হবে।
ব্যাটারি & M: ট্যাব কেনার আগে ব্যাটারিতে কতোক্ষণ চার্জ থাকে সে বিষয়টি জেনে নিন। আপনার ট্যাবের ব্যাটারির আয়ু বেশি হলে তা আপনার কাজে সুবিধা দেবে।তথ্য ধারণক্ষমতাট্যাবে ইন্টারনাল মেমোরি বেশি থাকলে তাতে আপনি বেশি তথ্য রাখতে পারবেন। গান, ভিডিও, ছবি বা অ্যাপস ডাউনলোড করে রাখতে চাইলে যে ট্যাবে বেশি ইন্টারনাল মেমোরি আছে তা কেনা উচিত্ হবে।
চীনা ট্যাবলেট কেনার আগে: বাজারে এখন পরিচিত-অপরিচিত নানা ব্র্যান্ডের ট্যাবলেট চোখে পড়ে। একটু খতিয়ে দেখলে বোঝা যাবে, এগুলোর বেশির ভাগই চীনে তৈরি। রং-বেরঙের এসব অপরিচিত নামের চীনা ট্যাবলেট দামেও সাশ্রয়ীূ মাত্র আট হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন পছন্দের ট্যাবলেট। কিন্তু এগুলো কতটা ব্যবহারবান্ধব, আর কতটাই বা কাজের? চীনা ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ট্যাবলেটের মধ্যে রয়েছে আইনল, ওক্সেল, কোবি, বিফোরইউ, চাইল্ড প্যাড, আর্কোস, জিজি৭ প্রভৃতি। এসব ট্যাবলেট পাওয়া যাবে ছোট-বড় নানা মাপে ও রঙে। চীনা ট্যাব ব্যবহারের বড় সুবিধা হলো সাশ্রয়ী দামে সুদৃশ্য ট্যাবলেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা। চীনা ট্যাবলেট কেনার আগে অবশ্যই বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ওয়ারেন্টির বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে রসিদ নিন। আপনার পণ্যের প্রসেসর, র্যাম, গ্রাফিকস, মেমোরি, ডিসপ্লে পরীক্ষা করে নিন। অপারেটিং সিস্টেমের আপডেট করা যায় কি না, পরীক্ষা করে নিন। থ্রিজি নাকি ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক সমর্থন করবে, তা যাচাই করে নিন। ডিসপ্লের রেজুলেশন পরীক্ষা করে নিন। ট্যাবলেটে সমস্যা হলে ‘আফটার সেল সার্ভিস’ বিষয়গুলো পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে তবেই চীনা ট্যাবলেট কিনুন।
0 comments:
Post a Comment