+971(0) 5271 300 12 info@firozbdweb

Click signup and earn money ! انقر الاشتراك وكسب المال

Wednesday, February 29

বিনা খরচে, বিনা সফটওয়্যার এ Call Bblock না করেও শিক্ষাদিন বিরক্তিকর কলারকে



অনেক সময় আমাদের মোবাইল এ বিরক্তিকর কল আসে । সেটা বন্ধ করতে আমরা বেছে নেই call block সার্ভিস । সে জন্য অপারেটররা প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা কেটে নেয় । এমনকি আমরা বিভিন্ন প্রকার call block সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি । কিন্তু আমরা অনেকেই এই ২ টি পদ্ধতির কনটাই ব্যবহার করতে পারিনা বা চাইনা । তাই এইসব ঝামেলায় না গিয়ে  আপনাদের একটা সহজ টিপস দেব । আপনারা অনেকেই হয়ত এটা জানলেও জানতে পারেন ।

☺☺☺ জিপি, রবি, বাংলালিংক এবং এয়ারটেল গ্রহকদের জন্য ☺☺☺

  1. প্রথমে আপনি আপনার মোবাইল এর call divert অপশন এ জান (voice call) ।
  2. তারপর সেখান থেকে Divert when busy / If busy তে চাপুন এবং Activate চাপুন ।
  3. তারপর To other number এ নিচের অপারেটর অনুসারে নাম্বার বসিয়ে দিন এবং Ok চাপুন । বাস আপনার কাজ শেষ ।
1. জিপি এর জন্য – ১২৬৬
2. রবি এর জন্য – ৮১২১
3. বাংলালিংক এর জন্য – ৭৭০
4. এয়ারটেল এর জন্য – ৭৮৯
এখন যে কলার ই আপানাকে call করুক না কেন, আপনি শুধু call টা কেটে দিন । এখন যে আপনাকে call করেছে তার ১২টা বাজতে শুরু করেছে । অর্থাৎ তার মোবাইল এ Call  টা রিসিভ হয়ে গ্যাসে । ভয় নেই, আপনার টাকা কাটবেনা ।
আমার কথা বিশ্বাস না হলে হাতের কাছের মোবাইল টা দিয়ে ট্রাই করে দেখুন ।
**cancel করতে Divert when busy / If busy তে গিয়ে cancel চাপুন ।
No comments

Wednesday, February 22

F1 থেকে F12 এর ব্যবহার জেনে নিন...............☺

ম্পিউটারের প্রয়োজনীয় নানা অংশের মধ্যে অন্যতম কি-বোর্ড। কি-বোর্ডে থাকা নানা ধরনের বোতামের রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন কাজ। একেবারে ওপরের সারিতে যে বোতামগুলো আছে, সেগুলো বাঁ দিক থেকে শুরু হয়েছে F1 দিয়ে। শেষ হয়েছে F12 দিয়ে। এগুলো ফাংশন কি। প্রায় প্রতিটি সফটওয়্যারে এগুলোর বিশেষ কিছু কাজ রয়েছে। তাই জানানো হচ্ছে এখানে।


F1
এই ফাংশন কি উইন্ডোজের সব জায়গায় হেল্প মেনু হিসেবে কাজ করে থাকে। আপনি যদি কোনো প্রোগ্রামে কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ কোনো অংশের কাজ না পারেন বা কোনো সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে, তাহলে F1 চাপলে সেই প্রোগ্রামের সাহায্যে পর্দায় চালু হয়ে যাবে। হেল্প দেখে সেই বিষয় শিখে নিতে পারবেন। SHIFT + F1 চাপলে সংবেদনশীল সাহায্য সেবা বিন্যাস আকারে প্রকাশ পাবে। CTRL + ALT + F1 চাপলে মাইক্রোসফট সিস্টেম তথ্য দেখা যাবে।
F2
এটি ব্যবহার করে যেকোনো ফাইল, ফোল্ডারের নাম বদলানো (রিনেম) যায়। যেকোনো ফোল্ডার নির্বাচন করে F2 চাপলে সেই ফোল্ডারের নামবদলের সুযোগ পাবেন। ওয়ার্ডে এই ফাংশন কির কিছু উল্লেখযোগ্য ব্যবহার রয়েছে। Alt + Ctrl + F2 চাপলে পুরোনো ডকুমেন্ট ফাইল খোলা যাবে। Ctrl + F2 চেপে প্রিন্ট নমুনা (প্রিভিউ) দেখা যাবে। ALT + SHIFT + F2 চাপলে ফাইল সেভ করা যাবে। SHIFT + F2 চেপে লেখা কপি করা যাবে। F2 কি চেপে কোনো কোনো মাদারবোর্ডের বায়োস সেটাপে ঢোকা যায়।
F3
কম্পিউটারে কাজ করার সময় কোনো তথ্য খুঁজে নিতে হলে F3 চাপতে হবে। এমএস-ডসের নির্দেশনা আবার দেখানোর কাজে F3 ব্যবহার হয়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা নির্বাচন করে Shift + F3 কি চাপলে নির্বাচিত অংশের লেখা ছোট হাতের থেকে বড় হাতের লেখায় পরিণত হবে।
F4
ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার চালু করে F4 চাপলে ওয়েব ঠিকানা লেখার জায়গায় হিস্ট্রি (সাম্প্রতিক সময়ে দেখা ওয়েবসাইটের তালিকা) দেখাবে। ALT + F4 চাপলে উইন্ডোজে চালু থাকা যেকোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করা যাবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে F4 কি চাপলে সর্বশেষ কাজ পুনরায় হবে (আনডু)। SHIFT + F4 চাপলে Find or Go To কাজ করবে। CTRL + F4 চাপলে চালু থাকা ডকুমেন্টসের উইন্ডো বন্ধ হবে।
F5
এটি চাপলে চালু থাকা উইন্ডোজ রিফ্রেশ হবে। ইন্টারনেট দেখার সফটওয়্যারে F5 চাপলে ওয়েবসাইটের ওই পাতা আবার আসবে (লোড হবে)। পাওয়ার পয়েন্টে F5 চেপে স্লাইডশো দেখা যায়। ওয়ার্ডে F5 কি চাপলে Find and replace window চালু হবে। SHIFT + F5 চেপে আগের রিভিশনে ফিরে যাওয়া যায়। CTRL + SHIFT + F5 চাপলে Bookmarks সম্পাদন করা যাবে। ALT + F5 চাপলে ওয়ার্ড প্রোগ্রাম বন্ধ হবে।
F6
এই কি চাপলে কারসর ইন্টারনেট ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেস বার) চলে যাবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে CTRL + F6 কি চাপলে চালু থাকা সব ডকুমেন্টকে পর্যায়ক্রমে দেখাবে। Ctrl + Shift + F6 চাপলে আরেকটি ওয়ার্ড ডকুমেন্ট চালু হবে।
F7
উইন্ডোজে এই কির খুব বেশি কাজ নেই। তবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে SHIFT + F7 কি চাপলে এর অভিধান থেকে সমার্থক শব্দ খুঁজে নেওয়া যাবে।
F8
উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় এই কি চাপলে উইন্ডোজ সেফ মুডে কাজ শুরু করবে। ওয়ার্ডে Shift + F8 চাপলে নির্বাচিত অংশকে সংকোচন করা যায়। ALT + F8 চাপলে ম্যাক্রো চালু হবে।
F9
এটি চাপলে উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারের আওয়াজ (ভলিউম) বাড়ানো যায়। ওয়ার্ডে CTRL + F9 কি চাপলে ফাঁকা ক্ষেত্র তৈরি হবে।
F10
এটি চাপলে উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারের ভলিউম কমানো যায়। F10 চাপলে অধিকাংশ প্রোগ্রামের মেনু বার দেখায়। যেকোনো ফোল্ডার নির্বাচন করে Shift + F10 চাপলে শর্টকাট মেনু দেখাবে।
F11
যেকোনো ইন্টারনেট ওয়েব ব্রাউজারে F11 চাপলে সেটি পর্দাজুড়ে (ফুলস্ক্রিন) দেখাবে। মাইক্রোসফট এক্সেলে Shift + F11 চাপলে নতুন স্প্রেডশিট খোলা যাবে। CTRL + F11 চাপলে নতুন ম্যাক্রো ওয়ার্ডবুকে যোগ হবে।
F12
অভ্র বাংলা কি-বোর্ড বাংলা/ইংরেজি লেখা যাবে F12 কি চেপে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে Ctrl + Shift + F12 কি চেপে যেকোনো ডকুমেন্টস প্রিন্ট করা যাবে। Shift + F12 কি চাপলে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা যাবে।
ধন্যবাদ
No comments

Thursday, February 16

ভূত তৈরির কৌশল.............!




ভূত! ভূত আমাদের কল্পকাহীনি গুলিতে নানাভাবে তাদের প্রভাব বিস্তার করে রেখেছে। নানী-দাদীরা সেই তখনকার সময় থেকেই তাদের নাতী-নাতনীদের ভূতের গল্প শুনিয়ে আসছেন। তবে ইদানিং ডিজিটাল যুগের নাতী-নাতনীরা আর সেই ভূতের গল্প শুনতে চায় না। খুব ভালোভাবেই জানে – “ভূত বলে কিছু নেই”। আবার অনেকে হয়তো বিশ্বাস করে ভূতের অস্তিত্বে। যাইহোক, ভুত আছে কি নেই তাতে আমাদের কিছু যায় আসেনা। ভূতের গল্প শোনাতে না পেরে নানী-দাদীদের মনের অবস্থা কেমন সেটাও আমাদের আলোচ্য বিষয় নয়। আমরা আজ দেখবো কি করে একটি ভূত তৈরি করা যায়। অনেকের ধারনা মানুষ অপঘাতে মারা গেলে ভূত হয়ে যায়। না ভয় নেই, আমরা কাউকে অপঘাতে মারার প্লান তৈরি করছি না।
তারা

আমরা যে ভূত তৈরি করবো তার জন্য আমাদের লাগবে কিছু তারের বেড়া, কিছু তার, কিছু পেরাক আর গ্লাভর্স। এগুলি নিয়ে একটা বনের ধারে চলেন।

প্রথমে হাতে গ্লাভর্স পরে নিয়ে তারের বেড়াটিকে একটি গোল পাইপের মতো করে নিয়ে তার দিয়ে বেঁধে ফেলতে হবে। এবার তৈরি করা তারের পাইপটির একপাশ মাটিতে দাঁড়করিয়ে পেরাক মাটিতে গেঁথে দিতে হে।

এবার উপরের দিকটিকে সামান্য চিকন করে নিতে হবে।

উপরিভাগ একটু সামনের দিকে ঝুকিয়ে দিয়ে একটি মানুষের মাথার আকৃতি তৈরি করতে হবে। মাঝামাঝি আংশে কোমর ও হাতের আদল দিতে হবে। কাজ শেষ, তৈরি হয়ে গেছে আমাদের ভূত।
No comments

বাংলাদেশের সীমানা.......... আয়তন কত ?


০১. বাংলাদেশের উত্তরে ভারতের কোন কোন প্রদেশ অবস্থিত?
=> পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়৤

০২. বাংলাদেশের পূর্বে ভারতের কোন কোন প্রদেশ অবস্থিত?
=> আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম৤

০৩. বাংলাদেশের পূর্বের সীমানা কী?
=> আসাম, ত্রিপূরা, মিজোরাম ও মায়ানমার৤

০৪. বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের কোন প্রদেশ অবস্থিত?
=> পশ্চিমবঙ্গ৤

1 comment

পেন ড্রাইভ বা মেমোরী ডিভাইসে কপি পেস্টের গতি বাড়িয়ে নিন সহজেই








পেন ড্রাইভ বর্তমানে প্রযুক্তি সচেতন নাগরিকের একটি নিত্য ব্যবহার্য জিনিস হয়ে দাড়িয়েছে। আগেকার দিনের ফ্লপি ডিস্ককে পেন ড্রাইভ ব মেমোরী ডিভাইসগুলো যোগ্যভাবেই প্রতিস্থাপন করেছে। আমরা যেকোন ফাইল/সফটওয়্যার এক কম্পিউটার থেকে  অন্য কম্পিউটারে দেওয়া-নেওয়া করার জন্য এই পেন ড্রাইভ ব্যবহার করি। কিন্তু উইন্ডোজের ডিফল্ট অপশনে পেন ড্রাইভ বা মেমোরী ডিভাইসে কোন কিছু 
কপি/পেস্টের গতি কমানো থাকে। তাই আজকে আপনাদের শিখাবো কিভাবে এই গতি বৃদ্ধি করা যায়। আর তাও আবার কোন সফটওয়্যার ছাড়াই!!! এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। এজন্য প্রথমে My Computet এর Properties এ যান।
২। এবার Hardware >> Device Manager এ যান।
৩। এখানে Ports (Com & LPT) >> Communications port (COM1) এ ডাবল ক্লিক করুন।
৪। এখন Port Settings >> Bits per second হিসেবে সর্বোচ্চ বিট 128000 করে দিন।
৫। এবার Flow Control থেকে hardware নির্বাচন করে OK করুন।
৬। এখন আপনার কম্পিউটারটাকে রিস্টার্ট দিন।.

.
.
.
..
.
.
.
..
..
.
এবার দেখুন আপনার মেমোরী ডিভাইসে কপি-পেস্টের স্পীড আগে থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে।
No comments

Wednesday, February 15

গুগল নিয়ে চরম মজা


পুরান মালে একটু ঘসা মাজা করলাম :D গুগল মামাকে আমরা প্রতিদিনই অসংখ্য প্রশ্ন করে জালাই। কিন্তু জানেন কি মামা কিন্তু রিরাট রসিক। তাইলে চলুন গুগলের সাথে কিছু মজা করি 


  • ১. www.google.com এ যান। তারপর টাইপ করুন Do a barrel roll এন্টার দিন আর দেখুন মজা।
  • ২. www.google.com এ যান। টাইপ করুন Google Sphere ।প্রথম রেসাল্টের লিঙ্কে ক্লিক করেই দেখুন!
  • ৩. Google gravity লিখে সার্চ দিয়ে প্রথম লিঙ্কে যান। কি কেমন মজা লাগলো?
  • ৪. Tilt লেখে সার্চ মারেন। এইডা কিছু হইলো?
  • ৫. এইবার এখানে ক্লিক করেন- http://www.google.com.hk/intl/zh-CN/landing/shuixia/উত তেরি ডুইবা গেলাম
No comments

Sunday, February 12

কম্পিউটারের সামনে বসার সঠিক উপায়............।

প্রতিদিন কম্পিউটারে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করছেন যাঁরা তাঁদের নানা রকম শারীরিক উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন: কোমর, ঘাড় ও ঊরুতে ব্যথা, কাঁধ ও আঙুল অবশ হয়ে আসা, হাতের কবজি ব্যথা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখ শুকনো বোধ করা ও মাথাব্যথা। তবে এসব সমস্যার বেশির ভাগই হয়ে থাকে অনুপযুক্ত চেয়ার-টেবিল ও দেহভঙ্গির কারণে।


▬ কম্পিউটারের সামনে বসার ভঙ্গি কেমন হবে?
  • এমন একটি চেয়ার ব্যবহার করুন, যা আপনার দেহের বাঁকগুলোর সঙ্গে মিশে যায়। চেয়ারে হেলান দিয়ে বসা ভালো।
  • আপনার কোমর, ঊরু ও হাঁটু যেন একই সমান্তরালে থাকে।
  • পায়ের পাতা দুটো আরাম করে মেঝেতে বিছিয়ে রাখতে হবে, ঝুলে থাকবে না।
  • হাত দুটো কাজের ফাঁকে চেয়ারের হাতলে বিছিয়ে রাখা যাবে।চেয়ারটির গদি এমন হবে, যা খুব শক্ত নয়, আবার বেশি নরমও নয়।

▬ কম্পিউটারটি কেমন হবে?
  • কম্পিউটারের মনিটর চোখ থেকে অন্তত ২০ থেকে ২৬ ইঞ্চি দূরে থাকবে।
  • মনিটরের একেবারে ওপরের বিন্দুও যেন চোখের সমান্তরালে থাকে, জোর করে উঁচু হয়ে যেন দেখতে না হয়।
  • কম্পিউটার টেবিলের নিচে পা দুটি যথেষ্ট আরাম করে জায়গা পাবে, গাদাগাদি করে থাকবে না।টেবিলের উচ্চতা হবে কনুইয়ের সমান্তরাল।
  • কি-বোর্ড ও মাউসের জায়গাটি আপনার ঊরুর ১ থেকে ২ ইঞ্চি ওপরে থাকবে।
    কবজি সোজা ও বাহু মেঝের ঠিক ৯০ ডিগ্রি কোণে থাকবে।
  • মনিটর এমন জায়গায় স্থাপন করুন, যেখানে অতিরিক্ত আলোর জন্য চোখে চাপ পড়বে না। যেমন জানালা থেকে একটু দূরে।
  • একটানা বেশি সময় ধরে একই ভঙ্গিতে বসে কাজ করবেন না। কাজের মধ্যে বিশ্রাম নিন। অফিসে দু-এক পাক ঘুরে আসুন।
  • ক্লান্ত লাগলে দাঁড়িয়ে মাংসপেশিগুলো টান টান করে নিন। মাসল স্ট্রেচিংয়ের কিছু নিয়ম আছে: দাঁড়িয়ে হাত মাথার ওপর নিয়ে টান টান করুন। মাথা এক দিকের কাঁধের ওপর হেলে কিছুক্ষণ ধরে রাখুন, এবার উল্টো দিকেও তা করুন।
    কাঁধ দুটোকে কানের কাছাকাছি উঁচু করে ধরুন, কিছুক্ষণ রেখে নামিয়ে নিন।
    হাত দুটো মুঠো করে সামনে টান টান করে আড়মোড়া ভাঙার মতো করে সামনে-পেছনে আনুন।
  • মাঝে মাঝে মনিটর থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে বাইরে সবুজ কোনো দৃশ্যে চোখ রাখুন ও চোখের বিশ্রাম নিন।




No comments

Wednesday, February 8

এন্ড্রয়েড ফোনের জন্য একটি ভালো ডিকশনারী...............♣

নেক সময় আমাদের অনেক শব্দ বা word এর মানে খুঁজে পাইনা, তখন আমরা হতচকিত হয়ে যাই। তখন আমরা অস্থির হয়ে যাই। তখন মনে হয় যদি একটা ডিকশনারি থাকত :/ । এখন অবশ্যই থাকবে, তাও আবার আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে।  যার কাজ হলো কোন বাংলা/ইংরেজী  শব্দকে বাংলা থেকে ইংরেজী এবং ইংরেজী বাংলায় রুপান্তর করা। এটি ব্যাবহার না করলে আপনি বুঝতেই পারবেন না যে আমি আপনাদের কি বুঝাতে চাচ্ছি। এটি সম্পুর্নই অফলাইন ডিকশনারী।



প্রথমে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।
    ♂
    ♂
    ♂
তারপর এটি ইন্সটল করে রান করুন।
No comments

Thursday, February 2

ভূমিকম্প: সতর্কতা যেখানে একমাত্র অবলম্বন ...........!!

                      এই ভূমিকম্পই হচ্ছে এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয়...

ভূমিকম্প কি?

ভূমিকম্প বলতে পৃথিবীপৃষ্ঠের অংশবিশেষের হঠাৎ অবস্থান পরিবর্তন বা আন্দোলনকে বোঝায়।
হঠাৎ বুঝতে পারলেন আপনার ঘরের কোনো জিনিস নড়ছে, দেয়ালের ঘড়ি, টাঙানো ছবিগুলো নড়ছে, আপনিও ঝাঁকুনি অনুভব করছেন, তখন বুঝতে হবে ভূমিকম্প হচ্ছে।
ভূমিকম্প বা ভূকম্পনঃ ভূ মানে পৃথিবী আর কম্পন হলো কাঁপা; সোজাভাবে ভূমিকম্প হলো পৃথিবীর কেঁপে ওঠা। তার মানে পৃথিবী যখন কাঁপে তখন আমরা তাকে ভূমিকম্প বলি।
পৃথিবীতে বছরে গড়ে কত ভূমিকম্প হয়, শুনলে কপালে উঠতে পারে চোখ। বছরে গড়ে ছয় হাজার ভূমিকম্প হয়। তবে এগুলোর অধিকাংশই মৃদু যেগুলো আমরা টের পাই না। সাধারণত তিন ধরনের ভূমিকম্প হয়ে থাকে- প্রচণ্ড, মাঝারি ও মৃদু।
আবার উৎসের গভীরতা অনুসারে তিন ভাগে ভাগ করা যায়- অগভীর, মধ্যবর্তী ও গভীর ভূমিকম্প।
ভূমিকম্পের কেন্দ্র ভূপৃষ্ঠের ৭০ কিলোমিটারের মধ্যে হলে অগভীর, ৭০ থেকে ৩০০ কিলোমিটারের মধ্যে হলে মধ্যবর্তী এবং ৩০০ কিলোমিটারের নিচে হলে গভীর ভূমিকম্প বলে।

ভূমিকম্পের কারণ

ছোটবেলায় গল্প শুনতাম, পৃথিবীটা একটা বড় ষাঁড়ের শিংয়ের মাথায়। ষাঁড়টা যখন এক শিং থেকে অন্য শিংয়ে পৃথিবীটা নিয়ে যায় তখন সবকিছু কেঁপে ওঠে। আর ভাবতাম, এজন্যই ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্পের কারণ এটা নয় বটে, তবে পৃথিবীর গভীরে ঠিকই একটা পরিবর্তন হয়।
সাধারণত তিনটি প্রধান কারণে ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়ে থাকে…
১. ভূপৃষ্ঠজনিত
২. আগ্নেয়গিরিজনিত
৩. শিলাচ্যুতিজনিত

পরিমাপ

সিসমোগ্রাফ আবিষ্কারের আগে মানুষ শুধু বলতে পারত ভূমিকম্প হয়ে গেছে। কিন্তু কোন মাত্রায় হলো, বলা সম্ভব ছিল না। আধুনিক সিসমোগ্রাফের বয়স প্রায় ১৫০ বছর। ভূমিকম্প মাপা হয় দুইভাবে- তীব্রতা এবং প্রচণ্ডতা বা ব্যাপকতা। ভূমিকম্পের মাত্রা মাপা হয় রিখটার স্কেলে। স্কেলে এককের সীমা ১ থেকে ১০ পর্যন্ত। রিখটার স্কেলে মাত্রা ৫-এর বেশি হওয়া মানে ভয়াবহ দুর্যোগের আশঙ্কা।
মনে রাখতে হবে, ভূমিকম্প এক ডিগ্রি বৃদ্ধি পেলেই এর মাত্রা ১০ থেকে ৩২ গুণ বৃদ্ধি পেতে পারে।

রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা

৫ - ৫.৯৯ মাঝারি
৬ - ৬.৯৯ তীব্র
৭ - ৭.৯৯ ভয়াবহ
৮ - এর ওপর অত্যন্ত ভয়াবহ

ভূমিকম্প হলে করণীয়

১। ভূমিকম্পের সময় অনেকে টেবিল, চেয়ার, বিছানা ইত্যাদির নীচে আশ্রয় নেন- যা অবশ্যই পরিহার করা উচিত। কিন্ত কিছুদিন আগেও এটা ভূমিকম্পের সময় বহুল প্রচলিত একটি পদ্ধতি ছিল, যা ‘Duck and Cover’ পদ্ধতি নামে পরিচিত। পৃথিবীর বড় বড় ভূমিকম্পে উদ্ধারকর্মী হিসেবে যারা কাজ করেছেন তারা বলছেন- ভূমিকম্পের সময় ‘Duck and Cover’ পদ্ধতি যারা অনুসরণ করেছে, তাদের বেশিরভাগকেই তারা নিহত অবস্থায় পেয়েছে। ডাগ কপ নামক একজন অভিজ্ঞ উদ্ধারকর্মী ১৯৮৫ সালে মেক্সিকো সিটির ভূমিকম্পে উদ্ধার কাজে অংশ নেন। প্রথম যে দালানটিতে তিনি ঢোকেন, সেটি ছিল একটি স্কুল। ভূমিকম্পের সময় স্কুলের বাচ্চাদের বলা হয়েছিল Desk-এর নীচে আশ্রয় নেবার জন্য। তারা প্রতিটি শিশুকেই Desk-এর নীচে গুঁড়িয়ে যাওয়া অবস্থায় পান। এক্ষেত্রে ভূমিকম্পের সময় যেটা হয়- দালান ভেঙ্গে পড়ার সময় Ceiling-এর সম্পূর্ণ ভার এসব Object-এর ওপর পড়ে, তাতে এর নীচে আশ্রয়গ্রহণকারীর বেঁচে থাকার কোন উপায় থাকে না। তাই, ভূমিকম্পের সময় Desk, টেবিল ইত্যাদি কোন কিছুর নীচে ঢুকে আশ্রয় নেয়া ঠিক না।
২। উদ্ধার কর্মীরা আরো লক্ষ্য করেছেন- দালান ভেঙ্গে পড়ার সময় Ceiling যখন কোন Object-এর ওপর পড়ে একে গুঁড়িয়ে দেয়, ঠিক তার পাশেই ছোট্ট একটি খালি জায়গা বা Void-এর সৃষ্টি হয়। একে তারা বলছেন ‘Safety Zone’ বা ‘Triangle Of Life’। তাই ভূমিকম্পের সময় বড় কোন আসবাব বা বড় কোন Object যেটা কম Compress করবে- এরকম কিছুর পাশে আশ্রয় নিলে বাঁচার সম্ভাবনা বেশি থাকে। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য ছোট্ট একটু Void-ই যথেষ্ট। বিপন্ন অবস্থায় কুকুর, বিড়াল এবং শিশুদের একটা সহজাত প্রবৃত্তি হল কুন্ডলি করে গুটিশুটি হয়ে যাওয়া। ভূমিকম্পের সময় মানুষেরও এটা অনুসরণ করা উচিত। তাহলে বিভিন্ন অবজেক্টের পাশে গুটিশুটি করে আশ্রয় নিলে এগুলো ভূমিকম্পের সময় যে ছোট Void-এর সৃষ্টি করবে তাতে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
৩। রাতের বেলা ঘুমানোর সময় ভুমিকম্প হলে কোন হুড়াহুড়ি করার দরকার নেই। গড়িয়ে মেঝেতে কুন্ডলি পাকিয়ে শুয়ে পড়ুন বিছানাকে ঢাল বানিয়ে। তার মানে আবার বিছানার নীচে যেন ঢুকবেন না, বিছানার পাশে আশ্রয় নিন। তেমনি ভূমিকম্পের সময় জানালা বা বারান্দা দিয়ে লাফ দেয়া এসবও করবেন না। সোজা কোন সোফা বা ২নং Point-এ যেভাবে বলেছি সেভাবে ঘরের মধ্যেই কোন Object-এর পাশে আশ্রয় নিন।
৪। অনেককে বলতে শুনেছি ভূমিকম্পের সময় দরজার নিচে আশ্রয় নিলে নাকি বাঁচার সম্ভাবনা বেশি থাকে! দরজার নিচে বা পাশে থাকলে নির্ঘাত মারা পড়বেন। যদি দরজার নিচে থাকেন তবে Ceiling-এর নিচে চাপা পড়ে মারা পড়বেন আর যদি পাশে থাকেন দরজা আপনাকে দু’ভাগ করে কেটে ভেঙ্গে পড়বে।
৫। ভূমিকম্পের সময় কখনই সিঁড়িতে আশ্রয় নেবেন না। সিঁড়ির ‘Moment Of Frequency’ দালানের চাইতে ভিন্ন হয় এবং অনেক সময় দালান ভেঙ্গে না পড়লেও সিঁড়ি দ্রুত ভেঙ্গে পড়ে।
৬। চেষ্টা করুন বাসার একেবারে ভিতরের দিকের রুমে না থেকে বাইরের দেয়ালের কাছাকাছি আশ্রয় নিতে। দালানের ভেতরের দিকে থাকলে সবকিছু ভেঙ্গে পড়ার পর আপনার ‘Escape Route’ বা ‘উদ্ধার পাবার রাস্তা’ Block হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। বাইরের দেয়ালের কাছাকাছি থাকলে Block কম থাকবে, তাড়াতাড়ি উদ্ধার পাবার সম্ভাবনাও বেশি থাকবে।
৭। ভূমিকম্পের সময় যদি গাড়িতে থাকেন, তাড়াতাড়ি গাড়ি থেকে নেমে গাড়ির পাশে বসে বা শুয়ে পড়ুন। গাড়ির ভেতরে থাকলে রাস্তার ওপরের বিভিন্ন Object গাড়ির ওপর পড়ে গাড়িকে চূর্ণ করার ফলে মারা যাবার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৮। যারা পত্রিকা অফিসে কাজ করেন তাদের জন্য সুসংবাদ। উদ্ধারকর্মী যাদের পত্রিকা অফিসে উদ্ধার কাজের অভিজ্ঞতা আছে, তারা বলেছেন- পত্রিকা অফিস বা যেসব অফিসে বড় বড় কাগজের স্তুপ আছে, সেগুলো কখনো Compact করে না। কাজেই এসব কাগজের স্তুপের পাশে তারা বড় বড় Void খুঁজে পেয়েছেন। যারা এসব অফিসে কাজ করেন, তারা নিশ্চিন্তে কাগজের স্তুপের পাশে আশ্রয় নিন।
৯। সব বড় ভূমিকম্পের পরপরই আরেকটা ছোট ভূমিকম্প হয় যেটাকে ‘After Shock’ বলে। এটার জন্যও সতর্ক থাকুন, না হলে পচা শামুকেই শেষমেষ পা কাটতে হতে পারে।
১০। প্রথম ভূমিকম্পের পর Utility Line-গুলো (গ্যাস, বিদ্যুৎ ইত্যাদি) একনজর দেখে নিন। কোথাও কোন Damage দেখলে Main Switch বন্ধ করে দিন।

আগেই যা করণীয়

১। পরিবারের সবার সাথে বসে এ ধরণের জরুরী অবস্থায় কি করতে হবে, কোথায় আশ্রয় নিতে হবে- মোট কথা আপনার পরিবারের Emergency Plan কি সেটা ঠিক করে সব সদস্যদের জানিয়ে রাখুন।
২। বড় বড় এবং লম্বা Furniture-গুলোকে যেমন- শেলফ ইত্যাদি দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখুন যেন কম্পনের সময় গায়ের উপর পড়ে না যায়। আর ভারী জিনিষগুলো মাটিতে নামিয়ে রাখুন।
৩। বিছানার পাশে সবসময় টর্চলাইট, ব্যাটারী এবং জুতো রাখুন।


ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়লে করণীয়

১। ধুলাবালি থেকে বাঁচার জন্য আগেই সাথে রুমাল বা তোয়ালে বা চাদরের ব্যবস্থা করে রাখুন।
২। ম্যাচ জ্বালাবেন না। দালান ধ্বসে পড়লে গ্যাস Lick হয়ে থাকতে পারে।
৩। চিৎকার করে ডাকাডাকি শেষ Option হিসেবে বিবেচনা করুন। কারণ, চিৎকারের সময় মুখে ক্ষতিকারক ধুলাবালি ঢুকে যেতে পারে। পাইপে বা দেয়ালে বাড়ি দিয়ে বা মুখে শিস বাজিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করতে পারেন। তবে ভাল হয় সাথে যদি একটা রেফারির বাঁশি থাকে, তার Preparation নিয়ে রাখুন আগেই।
আর কথায় তো আছেই- “প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ ভালো


একটি Software

এই Software-টি আপনাকে পূর্বাভাস দিয়ে ভূমিকম্প থেকে বাঁচাতে পারবে না, তবে এইমাত্র ঘটে যাওয়া ভূমিকম্পটি সম্পর্কেও Latest তথ্য জানিয়ে দেবে- যেমন এর মাত্রা, কেন্দ্রস্থল ইত্যাদি। তবে এর জন্য আপনার Internet Connection থাকতে হবে। Software-টির নাম EQuake3D
নিচের Recent Screenshot-টি দেখুন…



No comments

Followers

PaidVerts